অতি চেনা এই সুর এই সঙ্গীত
নিভৃত তৃষ্ণায় বেদনা বিদূর আবহ কণ্ঠ
দারুণ অভিমানে ঝরে পড়ে মন্ত্র-মধুর অতীত
ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে মূর্ছনা দূর সমদূর
বুকের ইথারে জারি হয় নতুন অর্চনা নতুন ছন্দ।
বিভৎস কালিমা রেখায় ছুঁয়ে যায় অশ্রুর শুভ্রতা
কতকালের চেনা সেই নদী আর স্রোতের উন্মত্ততা
গলাগলি করে স্লানরত গাংচিলের পবিত্র সত্ত্বা
দুজনেই মুগ্ধ হতাম সেই সব সাদৃশ্য আয়োজনে-
হাতের কর গুনে গুনে বুনা হতো স্বপ্নের বারতা।
তীব্র আকাঙ্ক্ষায় বিচলিত হৃদয় খোঁজে নির্বাণ পথ
জ্যোৎস্না ভোগের নিভৃত তৃষ্ণায় নাক মুখ গুঁজে দেয় উদ্দাম
নদীর বুকে
প্রাণপণে খোঁজে নিষ্কৃতির উষ্ণ আলিঙ্গন, নিঃসীম নিশ্চয়তা
যেই তীব্রতায় ফুটেছিলো পিঞ্জরের সৃজন সজীবতা
ফিরে আর আসেনি সেই কুজন লিখা হয়নি কাঙ্ক্ষিত কবিতা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন